অগ্রণী ব্যাংক চকবাজার শাখার একটি অসম্পূর্ণ সেবার কাহিনী

নিজস্ব প্রতিবেদক। কিভাবে হয়রানির শিকার হতে হয়। অগ্রণী ব্যাংক চকবাজার শাখায় বিদ্যুৎ বিল দিতে যাই সকাল ১১ টার দিকে। বিদ্যুৎ বিল দেবার পর বিদ্যুৎ কাউন্টারে বসা মহিলাকে বিল দিলাম। তিনি বিলটি নিয়ে শুধুমাত্র অগ্রণী ব্যাংক চকবাজার শাখার সিল দিয়ে দিল। তাড়াহুড়ার কারণে আমি বিল নিয়ে প্রেসক্লাবে চলে আসলাম। আসার কিছুক্ষণ পর দেখি বিদ্যুৎ বিলে শুধুমাত্র অগ্রণী ব্যাংক চকবাজার শাখার সিল রয়েছে। কিন্তু কোন স্কেল নাম্বার নাই। যিনি বিলটি গ্রহণ করেছেন তার সাক্ষর নেই। এমনকি লাল কালি দিয়ে অংকে টাকার কথা ও লেখা নেই। কি আর করা আগরপুর রোড থেকে আবার অগ্রণী ব্যাংক চকবাজার শাখায় গেলাম। গিয়ে বললাম আপনি টাকা রাখলেন বিদ্যুৎ বিলের কোথাও আপনার সই নেই। এস্কেল নাম্বার নেই। আমার কথা বলার মাঝে ওই ভবনের মালিকও একই অভিযোগ এনে একজন লোক পাঠালেন। আমি যে অভিযোগ দিয়েছি তারও সেই একই অভিযোগ। তারপর কাউন্টারে বসা ওই মহিলাটি আমার বিদ্যুৎ বিল নিয়ে স্কেল নাম্বার বসিয়ে দিলেন এবং বিদ্যুৎ বিলে সই করে দিলেন। আমার প্রশ্ন হল এরকম হয়রানি করার মানে কি? এ ব্যাপারে অগ্রণী ব্যাংকের উর্দ্ধতন কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। অনভিজ্ঞ ওই মহিলাকে কেন বসানো হলো বিদ্যুৎ বিল নেবার জন্য। একই বিল দিতে কেন আমাকে দুবার ব্যাংকে যেতে হল। আমার সময়ের মূল্য কে দেবে।